রোববার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বন্দর সচিব স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কিছু গণমাধ্যম ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করে জনমনে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনস্থ সব টার্মিনাল, জেটি ও স্থাপনার মালিকানা এককভাবে বন্দর কর্তৃপক্ষের। শুধুমাত্র প্রচলিত বিধি অনুযায়ী লাইসেন্সধারী অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে, যা স্বচ্ছ ও জনবান্ধব। বন্দর কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, ধারণাভিত্তিক ও অনির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচার বন্দরের কর্মপরিবেশ ও দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তাই চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত সংবাদ পরিবেশনে আরও পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বশীলতা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়। উল্লেখ্য, সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকার নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল, বে-টার্মিনাল ও লালদিয়ার চর বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছে—এমন খবরে রাজনৈতিক দল ও শ্রমিক সংগঠনগুলো আন্দোলনে নেমেছে। নিরাপত্তার স্বার্থে সিএমপি বন্দর এলাকায় ৩০ দিনের জন্য সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে।
