করোনাভাইরাস মহামারির প্রথম ধাক্কা কাটতে না কাটতেই ইতালিতে আবারও বাড়তে শুরু করেছে সংক্রমণ। আর এর জন্য প্রবাসীদের, বিশেষ করে বাংলাদেশি সম্প্রদায়কে দায়ী করছে স্থানীয় গণমাধ্যম ও কর্মকর্তারা। নতুন সংক্রমণ রোধে
মালয়েশিয়ায় ডিটেনশন সেন্টারে প্রবাসীদের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন৷ ডয়চে ভেলেকে সাক্ষাৎকারে এমন তথ্য জানিয়েছেন সেখান থেকে ফিরে আসা একজন৷ এখন নতুন করে আবার বিপদে পড়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা৷ সম্প্রতি মালয়েশিয়ার
জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানিয়েছে, গত দুই দিনে সাগরপথ পাড়ি দিয়ে ইতালির লাম্পেদুসা দ্বীপে পাঁচশ’রও বেশি অভিবাসী পৌঁছেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছে ৩৬২ জন। ইতালির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য লোকাল জানিয়েছে,
ভারী বর্ষণে নেপালের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিধস হয়েছে। এতে অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ খবর নিশ্চিত করেছে গলফ নিউজ। খবরে বলা হয়, নেপালের কাস্কি জেলায়
বিভিন্ন দেশের বিমানবন্দরে বাংলাদেশি যাত্রীদের শরীরে করোনা শনাক্ত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশের জন্য আকাশপথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে তিনটি দেশ বাংলাদেশি যাত্রীদের ওই সব দেশে প্রবেশের ওপর
তুরস্কের এক আদালতের রায়ের পর ইস্তাম্বুলের খ্যাতনামা হাইয়া সোফিয়ায় আজান দেয়া হয়েছে। এর আগে সাবেক এই গির্জাকে জাদুঘরে পরিণত করা ঠিক ছিল না বলে রায় দিয়েছে তুর্কী আদালত। এর পরেই
দুবাইভিত্তিক বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইন করোনা মহামারিজনিত আর্থিক ক্ষতির কারণে ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার ঘোষণা দিয়েছে। এমিরেটস এয়ারলাইনসের প্রেসিডেন্ট স্যার টিম ক্লার্ক এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে শনিবার (১১ জুলাই)
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন বানানোর দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় । ইতোমধ্যে ভ্যাকসিনটির তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল চালানো হচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনে বলা
১৯৩৪ সালে জারিকৃত সাবেক তুর্কি সরকারের ফরমান বাতিল ঘোষণা করে আয়াসোফিয়া-কে মসজিদে রূপান্তরের পক্ষে রায় দিয়েছে তুরস্কের শীর্ষ প্রশাসনিক আদালত। শুক্রবার (১০ জুলাই) তুরস্কের শীর্ষ প্রশাসনিক আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই রায়
দিন যত যাচ্ছে ভারতের সঙ্গে নেপালের উত্তেজনা ততই বাড়ছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই আরও কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল নেপাল সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে দেশটিতে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দেয়া