May 6, 2024, 6:58 pm
সর্বশেষ:
মৌলভীবাজার আদালত প্রাঙ্গণে “ন্যায়কুঞ্জ” উদ্বোধন করেন প্রধান বিচারপতি আন্তর্জাতিক শ্রম দিবসে বাঁশখালী লবন শ্রমিক কল্যান ইউনিয়নের আলোচনা সভা ও র‌্যালী আন্তর্জাতিক শ্রম দিবসে বাঁশখালীতে রিক্সা শ্রমিকদের আলোচনা সভা ও র‌্যালী রেকর্ড ভেঙ্গে সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় সোনারগাঁয়ে বেপরোয়া মহিউদ্দিন পেপার মিলস, বিলিং ঘর ধসে পড়ে ১০ লাখ টাকার ক্ষতি আলফাডাঙ্গায় বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় বান্দরবানের ট্রাস্ট ব্যাংকের পাশে আগুন,পুড়ে ছাই দোকান ও বসতঘর           শ্রীমঙ্গল মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে সম্পত্তি জবর দখলের অভিযোগ বাজারে ধানের দাম কম, শ্রমিকের মজুরি বেশি সাতক্ষীরা তালা উপজেলার তরুণ প্রজন্ম অনলাইন জুয়ায় আসক্ত

নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ভেঙে পড়লো শহিদ মিনার

  • Last update: Thursday, August 5, 2021

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় যোগীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মাণকাজ শেষ না হতেই ভেঙে গেছে শহিদ মিনার। নিম্নমানের কাজের কারণে বৃষ্টিতে ভিজে শহিদ মিনারটি ভেঙে পড়েছে বলে স্থানীয়দের ধারণা। তবে স্কুল কর্তৃপক্ষ বলছে, স্থানীয় একটি পাগল ব্যক্তি শহিদ মিনারটি ভেঙে দিয়েছে।

জানা গেছে, গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে রুটিন মেইনটেনেন্স বাবদ বরাদ্দ ৪০ হাজার টাকা ব্যয়ে ওই শহীদ মিনারের কাজটি করা হয়। প্রায় এক বছর পূর্বে স্কুল পরিচালনা কমিটির অধীনে কাজটি করা হয়। কাজটি শুরুর পর শহিদ মিনারের সিঁড়িসহ তিনটি স্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। বেদির অংশে মাটি ভরাট করে রাখা হলেও তা ঢালাই বা প্লাস্টারের কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। কিন্তু নির্মাণকাজ শেষ না হতেই শহিদ মিনারের তিনটি স্তম্ভের মধ্যে দুইটি ভেঙে পড়ে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের কাজ করার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে ভিজে শহিদ মিনারের স্তম্ভ ভেঙে পড়েছে।

বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম-নৈশপ্রহরী মিন্টু জানান, প্রায় মাসখানেক পূর্বে তিনি শহিদ মিনারটি ভাঙা দেখতে পান। বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি তিনি অবহিত করেছেন।

এ বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিলুফার নার্গিস বলেন, রুটিন মেইনটেনেন্স বাবদ বরাদ্দ ৪০ হাজার টাকা দিয়ে কাজটি শুরু করা হয়েছিল। কিন্তু ওই টাকায় কাজটি শেষ করা যায়নি। পুরো শহিদ মিনারটি নির্মাণে আরও প্রায় দেড় লাখ টাকার প্রয়োজন। সরকারি বরাদ্দ পেলে পুরো কাজটি শেষ করা সম্ভব হতো। তবে কয়েক দিন আগে শহিদ মিনার ভাঙার বিষয়টি তিনি জানতে পেরেছেন। করোনার কারণে সেটি মেরামতের উদ্যোগ নিতে দেরি হলেও মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে স্থানীয় একটি পাগল ব্যক্তি নির্মাণাধীন ওই স্তম্ভ দুটি ভেঙে ফেলেছে বলে তিনি জেনেছেন।

এ ব্যাপারে স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির তৎকালীন সভাপতি মাহাবুব আলম বলেন, এক বছর পূর্বে তার দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তিনি দায়িত্ব থাকাকালে শহিদ মিনার নির্মাণকাজ শুরু হলেও ভাঙার বিষয়ে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এ বিষয়ে সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার আশরাফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, স্থানীয় একটি পাগল ব্যক্তি শহিদ মিনারটি ভেঙে ফেলেছে বলে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে জানিয়েছেন। তবে তা মেরামতে কাজ শুরু করা হয়েছে।

Drop your comments:

Please Share This Post in Your Social Media

আরও বাংলা এক্সপ্রেস সংবাদঃ
© 2023 | Bangla Express Media | All Rights Reserved
With ❤ by Tech Baksho LLC