“দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, এখন কী করবো বলেন? মানুষ সন্তানের লাশ ফেলে দেয় না? এখন আমাকে ওটাই মনে করতে হবে – আমার সন্তান মারা গেছে, আমাকে এটা ফেলে রেখেই চলে যেতে হবে।”
স্কুল বিক্রি করে দেওয়ার কথা বলতে গিয়ে এভাবেই নিজের মনের কথা বিবিসির কাছে তুলে ধরেন ফুলকুড়ি স্কুলের পরিচালক তাকবীর আহমেদ। লকডাউনের কারণে আয় না থাকায় এবং ব্যয় ভার বহন করতে না পারায় স্কুল বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সহকর্মীদের নিয়ে ফলমূল বিক্রি করছেন ঢাকার পপুলার ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ।
করোনাভাইরাস মহামারি এসব কিন্ডারগার্টেনগুলোর ওপর কী প্রভাব ফেলছে সে খোঁজ নিয়েছেন বিবিসির শাহনেওয়াজ রকি।
সূত্রঃ বিবিসি