শীতল হাওয়ায় বাসে মন, করে যেন টলমল
জিরনো দেহ তৃপ্তি পায়, পূবের হাওয়া যেন বয়ে যায়
বৃষ্টি পরে অঝর ধারে নয়ন জলের শীগ্ধতায়
ম্লান মুখে বয় যে শোক
হাওয়া হাওয়ায় পাললিক গায়,খোজে বেড়ায় প্রমুখ।
দীপ্ত চাওয়া দেয় যে নাড়া অতল মনের বাহানা
আসছে মেঘে ভর করে যাচ্ছে আবার জীবন তলে
টিনের শব্দ মেঘে যে করেছে জব্দ
ভালোই লাগে জীবন হয় মুগ্ধ।
জলের রাশি একাধারে ঘরের টিনের জম ধরে
বৃষ্টি পরে অঝোরধারায় ঘরের চালের কোণো বেয়ে,
তুফান যেন যমদূত আসে তেড়ে করবে রোধ
উড়িয়ে নেবে সব, ভাঙবে ঘরের রদ।
মেঘের কোলে বসে ভাবছে মন
জলের রাশি যেন করেছে পন,
ভাসিয়ে নিবে দুঃখ যত
আনবে বয়ে সুখ পাখি আছে যত।
যত চাওয়া আছে পাওয়া যেন করে এক
ভালো লাগার এমন সব,দিবে করে মেঘ
জীবনের সাথে মিলিয়ে জীবনকে করে জীবন্ত
গাছের পাতা ফিরে পায় অফুরন্ত।
ম্লান যত আছে ধুয়ে যাবে আজকে
মেঘে মেঘে উড়িয়ে নিবে সব লুকিয়ে,
তুফান বেয়ে ঝড় আসবে, আবার ভেঙে
জীবন্ত হবে জীবনের রঙে।
কবি সাহিদ আহমদ
স্টুডেন্ট