রোববার দুপুরে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর থানা পুলিশ তাকে আটক করে। এমাদ উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের ভোলাখালী গ্রামের প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা জজ মিয়ার ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক।
রোববার বিকালে থানার ওসি মো. আব্দুল লতিফ তরফদার বলেন, গণবিশৃঙ্খলা ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ওই যুবককে আটক করে আপাতত পুলিশী হেফাজতে নেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ইসসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তাহিরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি এম সালমান আহমদ সুজন বলেন,শনিবার বিকেলে কথিত এক নারীর ছবির সঙ্গে হেফাজত নেতা প্রখ্যাত আলেম মামুনুল হকের ছবি যুক্ত করে অশ্লীল ও আপত্তিকর মন্তব্য করে এমাদ তার নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি ষ্ট্যাটাস পোষ্ট করেন। এ নিয়ে আলেম সমাজ ও হেফাজত অনুসারীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে বিষয়টি থানা পুলিশেকে অবহিত করা হয়। পরবর্তীতে রোববার দুপুরে পুলিশ উপজেলার বাদাঘাট বাজারের বাদাঘাট –সুনামগঞ্জ সড়ক হতে এমাদকে আটক করে।
প্রসঙ্গত, শনিবার নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে আমিনা তৈয়ব নামে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে গিয়ে একটি কক্ষে অবরুদ্ধ হয়েছিলেন হেফাজত ইসলামের নেতা মামনুল হক।