আন্তর্জাতিক বাজারে বুকিং রেট বাড়তে থাকায় দেশের তেলের বাজার অস্থির।
খাতুনগঞ্জে সয়াবিন ও পামওয়েলের দাম প্রতি মনে বেড়েছে ২০০-২৫০ টাকা পর্যন্ত। তবে বুকিং রেট কমায় রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ছোলা, চিনি ও আদা-রসুনসহ অধিকাংশ ভোগ্যপণ্যের দাম স্থির। তবে আবারে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারো চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে প্রতি মণ সয়াবিন তেল ১৫০ টাকা বেড়ে ঠেকেছে ৪ হাজার ৫০০ টাকায়। আর পামওয়েল বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০০ টাকায়, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৫৫০ টাকা। ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে ১২৭-১২৯ টাকায়।
রমজানে চাহিদা আছে এমন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকায় কিছুটা স্বস্তি বাজারে। ছোলা মানভেদে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা। আর মটর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকার মধ্যে।
এদিকে আদা আর রসুনের দাম পর্যায় ক্রমে কমলেও আবারো বাড়তির তালিকায় পেঁয়াজ। কয়েক দিনের ব্যবধানে ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়ে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৪ থেকে ৩৫ টাকায়। আর ভারতের টা ৪৫ টাকায়।
খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা জানান, রমজানকে সামনে রেখে তেল আর চিনি দাম বাড়ার আশঙ্কা করলেও অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক থাকবে।