করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য একটি ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল (মানবদেহে) পরীক্ষা শুরু করেছে রাশিয়া। বুধবার রুশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর মধ্য দিয়ে করোনার ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় নিজেদের হাজির করলো
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী এডভোকেট শেখ মো. আব্দুল্লাহসহ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী সকল সংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিক, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কুরআনখানী, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এর আয়োজন করা
এ যেন পৃথিবীর মধ্যে আরও একটি পৃথিবী। বাইরের কোনও নিয়ম সেখানে প্রযোজ্য নয়। যারা সেখানকার বাসিন্দা, সেই প্রাণীরা সাড়ে পঞ্চাশ লক্ষ বছর ধরে বিচ্ছিন্ন ছিল বাইরের জগৎ থেকে। এ রকমই
করোনাভাইরাস থেকে জীবন রক্ষাকারী প্রথম ওষুধ পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছেন একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী। তারা বলছেন, ডেক্সামথাসোন নামের সস্তা ও সহজলভ্য একটি ওষুধ করোনাভাইরাসে গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জীবন রক্ষা করতে
মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার অপেক্ষায় রয়েছে এখন গোটাবিশ্ব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ করোনা টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ টিকা আবিষ্কারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা। অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা করোনা
হাদিস অনুসারে কালোজিরা ব্যবহার করে করোনাভাইরাস আক্রান্তদের সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলার দাবি করেছেন মদিনার তাইবাহ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক। তাদের গবেষণাপত্রটি সম্প্রতি মার্কিন জার্নাল ‘পাবলিক হেলথ রিসার্চ’-এ প্রকাশিত হয়েছে বলে জানিয়েছে
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনামুক্ত হয়েছেন। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত অ্যান্টিজেন কিট দিয়ে পরীক্ষায় তার শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। জিকে রেপিড ডট ব্লট কিট প্রকল্পের সমন্বয়কারী
কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত নবজাতক শিশুর মা সাধারণ ভাবে বুকের দুধ খাওয়ানো অব্যাহত রাখবেন এবং তাদের শিশুদের থেকে দূরে থাকবেন না। এ ভাইরাসের ঝুঁকির প্রভাবমুক্ত থাকার স্বার্থে শিশুদের মায়ের বুকের খাওয়ানোর
করোনা মহামারীর কেন্দ্রস্থলগুলোতে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করায় হাজারো সংক্রমণ রোধ হয়েছে বলে নতুন একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। দ্য প্রসিডিংস অফ ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেসে (পিএনএএস) প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে
যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি করোনার সম্ভাব্য ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন-এর প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ব্রাজিলে ৪২ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর দেহে এবার প্রয়োগ