করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) বিরুদ্ধে সম্মিলিত লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এবং সিরাম ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়া। শুক্রবার কোম্পানি দু’টির পক্ষ এক যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ওষুধ ও ওষুধের
দেশে ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাস প্রতিরোধক ভ্যাকসিন আসলে সামনের দিনগুলোতে আর মাস্ক পরতে হবে না।’ শুক্রবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে
চীনের করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল হবে বাংলাদেশে। এই তথ্য জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘চীনের সঙ্গে আজ আলোচনা করেছি। তারা বাংলাদেশে ট্রায়াল করতে চায়। তারা আইসিডিডিআর,বি-কে ভ্যাকসিন দেবে। আমরা বিভিন্ন পর্যায়ে
করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহে চীন, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে সরকার। এর জন্য অর্থও বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন সম্প্রতি এই তথ্য জানান। তিনি
রাশিয়ার তৈরি করোনাভাইরাসের প্রথম টিকা নিয়েই বিতর্কের মধ্যেই দ্বিতীয় আরেকটি টিকা আনার দাবি করেছে দেশটি। রুশ সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, দেশটির অতি গোপনীয় একটি জৈব অস্ত্রের কারখানায় দ্বিতীয় এ ভ্যাকসিনটির
দু’বছরের মধ্যেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে পারে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। আশা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার। শুক্রবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণেই সম্ভব হতে পারে এটি।
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীর প্রভাব কর্মসংস্থানের ওপর সরাসরি পড়েছে। চাকরি হারানোর পাশাপাশি আয়ও কমেছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার জনগোষ্ঠীর। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। করোনার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে তরুণ (১৫-২৪ বছর) জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের
প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষায় সফলতা পাওয়ার পর নিজেদের তৈরি একটি ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে চীন। চায়না গ্লোবাল টেলিভিশন নেটওয়ার্কের (সিজিটিএন) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। সিজিটিএন
চূড়ান্ত অনুমোদনের পর, এবার ‘স্পুটনিক ভি’ করোনা ভ্যাকসিনের উৎপাদন শুরু করলো রাশিয়া। আগস্টের শেষ নাগাদই বাজারে ছাড়ার আশা উৎপাদকদের। শনিবার রুশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করে বার্তা
মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের জন্য করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক করেছে আরব আমিরাতের একটি পরিবার। আমন্ত্রণপত্রে বলে দেয়া হয়েছে, বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হলে অবশ্যই করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট সঙ্গে নিয়ে আসতে