November 28, 2024, 5:09 am
সর্বশেষ:
বান্দরবানে শীতার্থদেরকে প্রদানে শীতবস্ত্র দিলো আশা উপকূলে আমন চাষ ভালো হলেও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি সাতক্ষীরা মেডিকেলে সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট, দুর্ভোগে রোগীরা ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্রের পরিচালককে অপসারণের দাবিতে বান্দরবানে সংবাদ সম্মেলন বান্দরবানে ৮৩টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করলো এপিবিএন চরম্বায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিট পুলিশিং সংক্রান্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বান্দরবানে ভিক্ষুকদের নতুন কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবসহ সেবাদান প্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়ালেন আদিত্য ফাউন্ডেশন বাগেরহাটে জমি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গুড়িঁয়ে দেওয়া হলো মসজিদ লোহাগাড়া প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কার্যকরী পরিষদের শপথ গ্রহণ

বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া করোনার হটস্পট হতে যাচ্ছে

  • Last update: Saturday, July 18, 2020

যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল যখন করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত, তখন দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে ভয়াবহ এক সতর্কতা দিয়েছে আন্তর্জাতিক রেডক্রস। শুক্রবার তারা বলেছে, বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান মিলে দ্রুত গতিতে করোনা ভাইরাসের নতুন এপিসেন্টার হয়ে উঠছে। এতে আরো বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ আমেরিকায় করোনার ভয়াবহতার দিকে এখন বিশ্ববাসীর দৃষ্টি। তবে এ সময়ে দ্রুতগতিতে দক্ষিণ এশিয়ায় এক মানবিক ট্রাজেডির আবির্ভাব হচ্ছে। কোভিড-১৯ উদ্বেগজনক গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে দক্ষিণ এশিয়ায়। যেখানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশের বাস। এতে আরো বলা হয়েছে, এরই মধ্যে ভারতে দশ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ মানুষের এই দেশে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ চেক দিতে কর্তৃপক্ষ সংগ্রাম করছে।

এতে আরো বলা হয়, প্রতিদিন ভারতে মারা যাচ্ছেন ৬ শতাধিক মানুষ। সাম্প্রতিক সময়ে মনে করা হয়েছিল ভারতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফলে লকডাউন অনেক স্থানে শিথিল করা হয়। কিন্তু আবার ভয়ঙ্কর আকারে সংক্রমণ দেখা দেয়ায় ১৩০ কোটি মানুষের এই দেশে নতুন করে লকডাউন দেয়া হয়েছে। শুক্রবার ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যে ডাটা প্রকাশ করেছে তাতে দেখা গেছে সেখানে মোট করোনা আক্রান্ত শনাক্ত করা হয়েছে ১০ লাখ ৩ হাজার ৩৮২ জনের।

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিলের পর বিশ্বে ঘনবসতিপূর্ণ তৃতীয় দেশ ভারত। ভারতের তুলনায় ওই দুটি দেশে মৃত্যু হয়েছে অনেক বেশি মানুষের। এখন পর্যন্ত মুম্বই ও নয়া দিল্লির মতো মেগাসিটিগুলো করোনার হটস্পট। কিন্তু ছোট শহর অথবা গ্রামীণ এলাকা- যেখানে ভারতের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ বাস করেন, সেখানে এলার্ম দেয়া হচ্ছে। বৃহস্পতিবার রাতে গোয়া পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার কারণে সেখানে লকডাউন দেয়া হয়। আরোপ করা হযেছে তিন দিনের শাটডাউন এবং ১০ই আগস্ট পর্যন্ত নৈশকালীন কারফিউ দেয়া হয়েছে।

Drop your comments:

Please Share This Post in Your Social Media

আরও বাংলা এক্সপ্রেস সংবাদঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© 2023 | Bangla Express Media | All Rights Reserved
With ❤ by Tech Baksho LLC