বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ রজানের শুরুতেই মোংলা কাঁচা বাজারে নিত্য প্রয়জনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারন মানুষের মাঝে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় এনিয়ে লেখা লেখির পর লরেচড়ে বসেছে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা।
মোংলা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদারের সভাপতিত্বে আজ সকাল ১০টায় মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র, মোংলা থানা অফিসার ইনচার্জ, পৌর কাউন্সিলরগণ ও সাংবাদিক প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বাজারের বিভিন্ন পণ্য ব্যবসায়ীদের নিয়ে পবিত্র রমাজান মাসের বাজার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকলের উপস্তিতে সভায় সিধান্ত গ্রহণ করা হয়ছে। মোংলার বাজারে কোন সিন্ডিকেট থাকবে না, মোংলায় সকল পণ্য যেকেউ যেকোন স্থান হতে পরিবহন করে কাচাঁ বাজারে বসতে বা বসাতে পারবে, এমনকি প্রয়োজনে চলাচল পথ রাখা সাপেক্ষ ফুটপাথে নায্য মূল্যে অস্থায়ী নিত্যপণ্যের দোকান বসাতে পারবে, সেক্ষেত্রে পৌর কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
কাচাঁ বাজারে পাইকেরি মূল্য হতে খুচরা পণ্য মূল্য কেজি প্রতি সর্বোচ্চ ০৫ টাকা বাড়বে। পাইকেরি মূল্য অবশ্যই চার্টে টানানো থাকবে।
রমজান মাসে গরুর মাংসের কেজি ৬০০-৬২০ সর্বোচ্চ টাকার মধ্য থাকবে। (সরবরাহের তারতম্যের ক্ষেত্রে)
মুরগির মাংস রমজান পূর্বে যা নির্ধারিত ছিল তাই থাকবে। প্রয়োজনে দাম কম হবে। (সরবরাহ সাপেক্ষে।)
মামারঘাট খেয়া পারাপার জনপ্রতি ০৩ টাকা ভাড়া নির্ধারণ ও কার্ডধারী ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট ভাড়া গ্রহণ করা যাবে না।
উক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়নে উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তা জনাব কমলেশ মজুমদার, সম্মানিত জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং জনসাধারণের প্রতি বিনীত অনুরোধ করছে।
উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদার আরো জানান এখন থেকে নিয়মিত বাজার মনিটারিং করা হবে। কেউ যদি কোন ধরনের অনিয়ম করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্তা গ্রহন করা হবে।