এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কার দেয়া হয়েছে ৮ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে। পুরস্কার তুলে দেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন: স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, প্রয়াত কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ, প্রয়াত মুহম্মদ আনোয়ার পাশা ও আজিজুর রহমান।
চিকিৎসাবিদ্যায় পুরস্কার পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. এ কে এম এ মুক্তাদির।
সংস্কৃতিতে পুরস্কার পেয়েছেন কালীপদ দাস ও ফেরদৌসী মজুমদার।
এছাড়া শিক্ষায় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের ভারতেশ্বরী হোমস স্কুল।
ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি), বাংলাদেশ বেতারসহ বিভিন্ন স্যাটেলাইট টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে।
এর আগে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনসহ সব কর্মসূচি বাতিল করা হয়। একইসঙ্গে স্বাধীনতা পদক দেওয়ার কর্মসূচিটিও স্থগিত করা হয়েছিল।
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে সরকার। এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় বেসামরিক পুরস্কার। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ১৩ জন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়।