করোনা মোকাবিলায় আগামী ফেব্রুয়ারি নাগাদ অক্সফোর্ডের তিন কোটি ভ্যাকসিন দেশে আনতে প্রস্তুত আছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আর জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ রয়েছে বলেও নিশ্চিত করেন স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকাভুক্ত হয়েছে দেশের প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেকের ৩টি ভ্যাকসিন। এতে প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যেতে পারছে তারা।
করোনান ভ্যাকসিন হাতে পেতে চূড়ান্ত ধাপের ট্রায়ালে আছে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডের টিকা। তাদের কাধে শ্বাস ফেলছে যুক্তরাষ্ট্রের মডার্না, চীনের সিনোভ্যাকও।
সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সারা বিশ্বের মতো টিকার জন্য উন্মুখ বাংলাদেশও। এ অবস্থায় আশার কথা শোনালেন স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান। তিনি বলছেন, টিকার জন্য কয়েকশো কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগামী বছরের নাগাদ দেশে আসতে পারে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকাভুক্ত হলোর দেশের প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেকের তিনটি ভ্যাকসিন। তিন ভ্যাকসিনের ক্যান্ডিডেট তালিকায় স্থান পাওয়া একমাত্র প্রতিষ্ঠান তারা। এতে ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজের ভ্যাকসিনসহ ১৫৬টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাচ্ছে গ্লোব বায়োটেক।
এর আগে ১২ আগস্ট ডিসেম্বর মধ্যে দেশের বাজারে করোনা ভ্যাকসিন আনার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিল গ্লোব বায়োটেক।