সিলেটে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতেই সময় লেগে যাচ্ছে ১০ দিন। ফলাফল পেতে দেরি হচ্ছে আরও বেশি। দুইটি ল্যাব দিয়ে বিভাগের চার জেলার নমুনা পরীক্ষা করতে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ জট। ল্যাবের সংখ্যা ও সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ সংশ্লিষ্টদের।
করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করে হেরে গেলেন সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির প্রবীণ আইনজীবী ও মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ আবদুল্লাহ চৌধুরী। করোনা উপসর্গ দেখা দেয়া নমুনা পরীক্ষার জন্য দেয়ার ১০ দিনেও আসেনি তার ফলাফল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। সিলেট মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল সাবেক কমান্ডার ভবতোষ রায় বর্মন বলেন, একজন মুক্তিযোদ্ধা দেশের জন্য যুদ্ধ করেও করোনার ফলাফল না নিয়েই মারা গেলেন।
নমুনার ফলাফল আসতে বিলম্বে কারও কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। আবার কারও হাসপাতালে এসে নমুনা দিতেই সময় লেগে যাচ্ছে ১০ থেকে ১২ দিন। সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ দিদার আলম চৌধুরী নোবেল বলেন, নমুনা দেয়ার ১৩ দিন পর রিপোর্ট ঢাকা থেকে এসেছে।