শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মানেই বাংলাদেশ, আর বাংলাদেশ মানেই জিয়াউর রহমান। তিনি মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার মাধ্যমে যেমনটা নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন, তেমনি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশপ্রেমিক এই নেতার বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
গতকাল শারজা বিএনপির উদ্যোগে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
শারজাহ বিএনপির সভাপতি প্রকৌশলী করিমুল হকের সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির সদ্য সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন। শারজাহ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম কিরন ও সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের যৌথ পরিচালনায়
প্রধান বক্তা ছিলেন সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আবদুল ছালাম তালুকদার, স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আনোয়ার হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশলী আবদুর রশিদ, রফিকুল আলম, আজমান বিএনপির সভাপতি শাহিনুর শাহিন,শারজা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি হানিফ খোকন,সহ-সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন, কাউসার আহমেদ,আনোয়ার হোসেন, মোরশেদ আলম,হারুনুর রশিদ লিটন, আবুধাবি বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল বাসার,সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা সামছুন নাহার স্বপ্না,রহিমা বেগম, নীল রতন দাস ,আনোয়ার, নাছির উদ্দীন চৌধুরী, জনাব মজিবুল হক মঞ্জু।
বক্তারা বলেন, ‘বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক জিয়ার আদর্শে গড়া বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হবে। বিএনপির রাজনীতি করতে হলে কেন্দ্রীয় ঘোষিত কমিটির অধিনে কাজ করতে হবে। কেন্দ্র থেকে যেসকল কর্মসূচি আসবে তা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। সাবেক তিন বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশ নায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনার অপেক্ষায় দেশ বিদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। যখনই ডাক আসবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেমে পড়বে আপামর জনতা৷’
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, আজম তালুকদার, মোশাররফ হোসেন, আনচার উল ইসলাম,সিরাজুল মোস্তফা সুমন, মোহাম্মদ আনিস, আবদুল খালেক ইমন,পেয়ার আহমেদ,বিল্লাল, তারেক, ছায়েমসহ অনেকে।