যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপ থেকে আগত সব যাত্রীকে সরকার নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে বা হোটেলে নিজ খরচে ১৪ দিন বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বুধবার (৩১ মার্চ) থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।
বিদেশফেরতদের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থাপনার জন্য ২৫টি হোটেলকে সরকার অনুমোদন দিয়েছে। ওইসব হোটেলে নিজ খরচে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে যাত্রীদের।
হোটেলগুলো হচ্ছে বারিধারার এসকট দ্য রেসিডেন্ট লিমিটেড ঢাকা, গুলশান-২ এর দি ওয়েস্টিন ঢাকা, বারিধারার এসকট প্যালেস লিমিটেড, বনানীর প্লাটিনাম হোটেলস বাই শেলটেক, উত্তরার হানসা, গুলশান-২ এর লংবিচ সুইটস ঢাকা, হোটেল লেক ক্যাসেল, উত্তরার বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস ম্যাপেল লিফ, গুলশান-২ এর হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরি, বারিধারার ডেইজ হোটেল ঢাকা, উত্তরার মনসুন ইন, বনানীর হোটেল আফতাব আওয়ার্স রেসিডেন্টস, বনানীর গোল্ডেন টিউলিপ, গুলশান-২ এর হোটেল ট্রপিক্যাল ডেইজি, বনানীর হোটেল সুইট ড্রিম, কাওরান বাজারের হোটেল লা ভিঞ্চি, বনানীর আমাজন লিলি লেকভিউ রেসিডেন্স, বনানীর অমনি রেসিডেন্স, নিকুঞ্জের বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস মায়া, হোটেল গ্রেস ২১, উত্তরার হোটেল এফোর্ড ইন, হোয়াইট প্যালেস হোটেল, মেরিনো রয়েল হোটেল, মেমেন্টো হোটেল, রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন।
এদিকে বেবিচকের ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশনস বিভাগের সদস্য চৌধুরী এম জিয়াউল কবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশে আগত সব যাত্রীকে আরটি পিসিআর পদ্ধতিতে যাত্রার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। যা বিমানবন্দরে প্রর্দশন করতে হবে। ইউরোপ ছাড়া অন্য দেশ থেকে আসা যাত্রীদের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নিয়ম কঠোরভাবে অনুসরণ করার কথাও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।