May 19, 2024, 11:56 pm
সর্বশেষ:
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুনুর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মোরশেদ আলম বিরোধীদের জেলে ঢুকিয়ে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মডেলে নির্বাচন করতে চান মোদি: কেজরিওয়াল এসএমই মেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রামপালে ৬৩০ জন রোগী পেল বিনামূল্যে ছানি অপারেশনের সুযোগ  চাল বিতরণে অনিয়মের দায়ে ইউপি সদস্য বরখাস্ত মোরেলগঞ্জের পোলেরহাট বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড, ১৩ দোকান পুড়ে ছাই মৌলভীবাজারে নদী রক্ষার বাঁধ নির্মাণে দীর্ঘসূত্রতা ৬ তারিখে বাজেট দেবো, বাস্তবায়নও করবো: প্রধানমন্ত্রী বেনাপোলে দোয়াত কলম প্রতীকের নির্বাচনী গণসমাবেশ দেশজুড়ে আজ থেকে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যকর

মালয়েশিয়ায় জাল ভিসা তৈরি ও শ্রমিক সরবরাহকারী ৫ বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ৬

  • Last update: Friday, January 27, 2023

মালয়েশিয়ায় জাল ভিসা তৈরি ও শ্রমিক সরবরাহকারী ৫ বাংলাদেশিসহ একটি সিন্ডিকেটের ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) অভিবাসন বিভাগ সেলাঙ্গর রাজ্যের ক্লাং-এ চারটি অভিযানে দুই বাংলাদেশির মূল পরিকল্পনাকারীসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গেফতারকৃতরা ভুয়া অস্থায়ী কর্মসংস্থান ভিজিট পাস (পিএলকেএস) ব্যবহার করে বিদেশি কর্মী সরবরাহ করে আসছিলেন।

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) দেশটির ইমিগ্রেশন মহাপরিচালক দাতুক সেরি খাইরুল জাইমি দাউদ পুত্রযায়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। বলেন, স্থানীয় এবং বাংলাদেশিদের সমন্বয়ে এ সিন্ডিকেট আট মাস ধরে কাজ করছে এবং ৮ মাসে প্রায় ৮ লাখ ৮০ হাজার রিঙ্গিত আয় করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সিন্ডিকেটের টার্গেট ছিল বিদেশি শ্রমিক। যাদের কোনো বৈধ পাস বা ভ্রমণ নথি নেই। বিদেশি শ্রমিকের প্রয়োজনে কোম্পানি বা নিয়োগকর্তাদের সরবরাহ করতো। এছাড়া সিন্ডিকেট বিদেশিদের (পিএলকেএস) স্টিকার পাওয়ার জন্য প্রত্যেকে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার হাজার রিঙ্গিত চার্জ করতো। অভিযানের সময়, পাঁচজন বাংলাদেশি নাগরিকসহ একজন স্থানীয় নারীকেও গ্রেফতার করা হয়।

খায়রুল জাইমি বলেন, দম্পতি নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে তাদের অবৈধ কার্যকলাপ আড়াল করতে একটি নির্মাণ কোম্পানি করেছিলেন। অভিযানে জব্দকৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন দেশের ৬২টি পাসপোর্ট, ১৭টি জাল বাংলাদেশের পাসপোর্ট, ১৩টি জাল (পিএলকেএস) ভিসা, নগদ ২ লাখ ৩৪ হাজার রিঙ্গিত এবং একটি টয়োটা হিলাক্স। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইন ১৯৬৬, অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং, অ্যান্টি-টেরোরিজম ফাইন্যান্সিং এবং প্রসিড অফ বেআইনি কার্যকলাপ আইন ২০০১-এর অধীনে আরও অধিকতর তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন মহাপরিচালক।

উৎসঃ যমুনা টেলিভিশন

Drop your comments:

Please Share This Post in Your Social Media

আরও বাংলা এক্সপ্রেস সংবাদঃ
© 2023 | Bangla Express Media | All Rights Reserved
With ❤ by Tech Baksho LLC