কয়েকটি দেশে বিশেষ ফ্লাইট চলাচল করলেও প্লেনের টিকিটের দাম চড়া হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন মধপ্রাচ্যগামী দরিদ্র প্রবাসীকর্মীরা। ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে এলেও উচ্চমূল্যে টিকিট কেনার সাধ্য না থাকায় যেতে পারছেন না অনেকে। যাত্রীদের অভিযোগ, বিমান সংস্থাগুলো সিন্ডিকেট করে টিকিটের দাম বাড়াচ্ছে।
এদিকে, চড়া মূল্যে টিকিট ও হোটেল বুকিং দিয়েও স্বস্তি নেই প্রবাসীদের। বেশির ভাগ বিদেশি এয়ারলাইন্সের অফিস বন্ধ থাকায় যাত্রা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন তারা।
রিক্রুটিং এজেন্টরা বলছেন, প্রতিবেশী দেশ ভারত ও নেপাল থেকে যাত্রীরা অনেক কম ভাড়ায় যেতে পারলেও এ দেশে সব এয়ালাইন্স মধ্যপ্রাচ্যগামী বিমানের ভাড়া নিচ্ছেন কয়েক গুণ বেশি। আর ফ্লাইট চালু হলেও দূতাবাস এবং বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো অফিস বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন নতুন কর্মীরা। এদিকে, অনেক প্রবাসী অনলাইনে উচ্চমূল্যে টিকিট বুকিং দিলেও বেশির ভাগ বিদেশি এয়ারলাইন্সের অফিস বন্ধ থাকায় যাত্রা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটছে না তাদের।
সিভিল অ্যাভিয়েশন চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান বলেন, এয়ারলাইন্সগুলোর অতিরিক্ত ভাড়া নেয়া বন্ধে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছাড় দেয়া হয়েছে। এরপরও বেশি ভাড়া নিলে সেটি দেখার দায়িত্ব মন্ত্রণালয়ের।