বাংলাদেশ ও আমিরাতের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ১৯৭৪ সালে আমিরাত সফরে আসলে প্রবাসীদের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশ সমিতি তৈরি করেছেন৷ বর্তমানে দূতাবাস ও কনস্যুলেটের পর প্রবাসীদের আরেক আশ্রয়ের অন্যতম স্থান বাংলাদেশ সমিতি।
বাংলাদেশ সমিতি শারজার উদ্যোগে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বনভোজন ও আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি এম এ বাশারের সভাপতিত্বে ও জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি ইসমাইল গনি চৌধুরী, সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন, বদরুল ইসলাম সিআইপি, সালেহ আহমদ, প্রকৌশলী আবু নাসেরসহ অনেকেই।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের গৌরবের বিজয়ের ইতিহাস বিশ্বের সকল দেশই এখন জানে৷ বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিহাস জানান দিতে প্রবাসীদের ভুমিকা অনেক বেশি৷ প্রবাসীরা বাংলাদেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে৷
বনভোজনে শিশুদের জন্য ছিল দেশীয় খেলাধুলা, নারীদের জন্য ছিল পিঠা প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানের সবশেষে বিভিন্ন প্রতিযোগিদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়৷