বাংলা এক্সপ্রেস ডেস্কঃ গত ২ জুলাই তারিখে ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক গণসংহতি ও গণসংহতি ডট কম এর প্রথম পাতায় “ফরিদপুর পোস্ট অফিসের ১৩ কোটি টাকার কাজের ব্যাবহার হচ্ছে নিম্ন মানের সামগ্রী” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। উদ্দেশ্যমূলক ভিত্তীহিন এই সংবাদের এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন ফরিদপুরের স্বনাম ধন্য প্রতিষ্টান মেসার্স মো: সাইদুর রহমান (প্রকৌশলি ফার্ম) এর সত্ত্বাধীকারি।
তিনি তার লিখিত বক্তব্যে জানান, পোস্ট অফিসের ভবনটির ৬ তলা ফাউন্ডেশনের ৩ তলা পর্যন্ত এই ফার্ম করবে। কিন্তু আমি ৩ তলা ফাউন্ডেশনে কাজে কোন নিম্ন মানের নির্মান সামগ্রী বা তফসিল বহিঃভূত কোন কাজ করি নাই। সরকারি বিধি মোতাবেক কাজ করিতেছি। আমি দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সুনামের সাথে সারা দেশ জুড়ে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের অধীনে কাজ করিয়া আসিতেছি এবং যথেষ্ট সুনাম অর্জন করিয়াছি। আমি ২০১৩-১৪ অর্থ বছরের ঢাকা বিভাগের শ্রেষ্ঠ করদাতা হিসাবে সনদ প্রাপ্ত হই। আমি যে ধরনের কাজ গ্রহন করি তা পূর্ব অভিজ্ঞতানুযায়ী সততার সহিত কাজের ধারানুযায়ী শেষ করিয়া থাকি, যাহা কাজের মান বা কাজের নিয়ম বহি:ভূত হওয়ার কোন প্রশ্নই আসেনা। কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সমাজের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করার হীন উদ্দেশ্যেই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আসছে। ফরিদপুরে বর্তমান পরিবেশে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে স্বার্থান্বেষী মহলের ব্যাক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই আমার নামে মিথ্যা,ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে আসছে। কেউ হয়ত বা তার ব্যাক্তিগত আক্রোশে সাধারন মানুষের কাছে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার মিথ্যা অপচেষ্টা করে আসছে।
তিনি আরো জানান, ফরিদপুর পোস্ট অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগনসহ তাদের দায়ীত্ব প্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম উক্ত কাজের স্থানে সার্বক্ষনিক তদারকি করছেন। এ ছাড়াও উক্ত সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর ফরিদপুর থেকে বিভিন্ন সংস্থা তদারকিতে গেলে কাজের মান সঠিক হয়েছে বলে প্রমান পেয়েছেন। আমার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন ও আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিকদের ভুল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। আমি উক্ত সংবাদটির তীব্র নিন্দা এবং জোর প্রতিবাদ জানাইতেছি।