যেকোনো সংস্কারের কাজে হাত দিতে গেলে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন। এ ঐকমত্যে পৌঁছাতে গেলে প্রক্রিয়া কী হবে, অন্তর্বর্তী সরকার সেভাবে অগ্রসর হবার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা একটি জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন গঠনের দিকে অগ্রসর হচ্ছি। এর কাজ হবে রাজনৈতিক দলসহ সকল পক্ষের সঙ্গে মতামত বিনিময় করে যে সকল বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হবে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং সুপারিশ করা। আমি এই কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবো। কমিশনে সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন অধ্যাপক আলী রিয়াজ।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার সকাল ১০টায় জাতীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন ড. ইউনূস।
ড. ইউনূস জানান, প্রধান ৬টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পেলে আগামী মাস থেকেই এ কমিশন কাজ শুরু করতে পারবে বলে আশা করছি। এ কমিশনের প্রথম কাজ হবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেসব বিষয় জরুরি সেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি করা এবং কখন নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ চূড়ান্ত করা।