আহাম্মদ সগীর, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া বাজারে ভ্রাম্যমাণ অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ এ অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ।
তিনি জানান, সোমবার দুপুরে জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া এলাকায় হোটেল, বেকারি ও বিভিন্ন খাদ্যপণ্য তৈরির ফ্যাক্টরিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করা হয়। এসময় আন্দুলবাড়ীয়া বাজারে মেসার্স শিমুল হোটেলে অভিযানে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, খাবারে নিষিদ্ধ ক্ষতিকর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রঙ ও টেস্টিং এর ব্যবহার, কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি না মানা, দই, মিষ্টি, কেক এর মেয়াদ ও মুল্য না দেয়াসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক শিমুল খানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৩৭, ৪২ ও ৪৩ ধারায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া অপর একটি বেকারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সিনহা ফুড ফ্যাক্টরির মালিক হাফিজুর ইসলামকে একই অপরাধ ও ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে ২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং জব্দকৃত লবণ, ক্ষতিকর রঙ ও রঙ দেয়া অস্বাস্থ্যকর খাবার জনসম্মুখে নষ্ট করা হয়। এসময় সবাইকে সতর্ক করা হয় ও সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। অভিযান পরিচালনায় জীবননগর উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আনিসুর রহমান এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের একটি টিম সহযোগিতা করেন। সজল আহম্মেদ আরও জানান, জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।জীবননগরের আন্দুলবাড়ীয়ায় দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া বাজারে ভ্রাম্যমাণ অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ এ অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ। তিনি জানান, সোমবার দুপুরে জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়া এলাকায় হোটেল, বেকারি ও বিভিন্ন খাদ্যপণ্য তৈরির ফ্যাক্টরিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করা হয়। এসময় আন্দুলবাড়ীয়া বাজারে মেসার্স শিমুল হোটেলে অভিযানে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, খাবারে নিষিদ্ধ ক্ষতিকর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রঙ ও টেস্টিং এর ব্যবহার, কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি না মানা, দই, মিষ্টি, কেক এর মেয়াদ ও মুল্য না দেয়াসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক শিমুল খানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৩৭, ৪২ ও ৪৩ ধারায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া অপর একটি বেকারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সিনহা ফুড ফ্যাক্টরির মালিক হাফিজুর ইসলামকে একই অপরাধ ও ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে ২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং জব্দকৃত লবণ, ক্ষতিকর রঙ ও রঙ দেয়া অস্বাস্থ্যকর খাবার জনসম্মুখে নষ্ট করা হয়। এসময় সবাইকে সতর্ক করা হয় ও সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। অভিযান পরিচালনায় জীবননগর উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আনিসুর রহমান এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের একটি টিম সহযোগিতা করেন। সজল আহম্মেদ আরও জানান, জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।