November 23, 2024, 1:52 am
সর্বশেষ:
Shael Oswal’s Romantic Anthem “Rabba Kare” Mesmerizes Audiences Worldwide কয়রায় খাস জমিতে ভবন নির্মাণ, ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন ১৭ বছর বাড়িতে ঘুমাতে পারিনি: আমির খসরু বান্দরবানে পর্যটকদের বিনোদনে চালু হচ্ছে ছাদখোলা বাস বান্দরবানে দু:স্থ মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও ভাতা প্রদান শহীদ আব্দুল্লাহর পরিবারকে আর্থিক সহযোগীতা করলেন যশোরের পুলিশ সুপার প্রথমবারের মতো বান্দরবানে শুরু হতে যাচ্ছে মাসব্যাপী ক্রীড়া মেলা কুয়াকাটায় ২৭ ঘন্টা পরে মিললো পাবলিক টয়লেট থেকে এক ব্যক্তির লাশ এসএস পাওয়ার প্ল্যান্ট ইস্যুঃ গন্ডামারা ইউনিয়নের ঐক্যবদ্ধ ছাত্র জনতার মানববন্ধন আলফাডাঙ্গা বাজার বনিক সমিতির সভাপতি নজির মিয়ার মৃত্যুতে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল

কয়রায় খাস জমিতে ভবন নির্মাণ, ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন

  • Last update: Friday, November 22, 2024

খুলনা প্রতিনিধিঃ খুলনার কয়রা উপজেলায় মহারাজপুর ইউনিয়নে ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের রাস্তার পাশের খাস জমিতে অবৈধভাবে ভবন নির্মাণ করছেন স্থানীয় ভূ-সম্পত্তির মালিক শফিকুল ইসলাম ও আব্দুল জলিল নামে দুজন ব্যক্তি।উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে স্থানীয় বাসিন্দারা লিখিত অভিযোগ করলেও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি ইউএনও রুলী বিশ্বাস।

খাস জমিতে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের নিয়ম না থাকলেও লিজ নেওয়া জমিতে এক সপ্তাহ ধরে চলছে পাকা ভবন নির্মাণের কাজ।
যদিও বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তবে, ভবন নির্মাণকারী ব্যক্তি স্বীকার করেছেন লিজ নেওয়া সরকারি জমিতে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা বেআইনী তবে তিনি জানিয়েছেন প্রশাসন কে ম্যানেজ করে কাজ করছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের অন্তাবুনিয়া মৌজার অন্তাবুনিয়া গ্রামে সড়ক ও জনপদ বিভাগের রাস্তার পাশে নির্মিত হচ্ছে ভবনটি। স্থানীয় শফিকুল ইসলাম ও আব্দুল জলিল ভূমিহীন না হয়েও সড়কের পাশের গুরুত্বপূর্ণ খাস জমি দীর্ঘদিন ধরে ভিপি সম্পত্তি হিসেবে ভোগদখল করে আসছে। ভিপি সম্পত্তিতে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের নিয়ম না থাকলেও সেখানে তারা বহুতল ভবন নির্মাণ করছে।এ বিষয়ে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দেয় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ মাহবুবুর রহমান।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়,সড়ক ও জনপদ বিভাগের রাস্তার পাশে সরকার থেকে লিজ নেওয়া জমিতে বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ করছেন ১০/১২ শ্রমিক। এর মধ্যে শেষ হয়েছে ভবনের বেজমেন্ট নির্মাণের কাজ।

মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ বলেন, আমার জানা মতে ভিপি খাস জমিতে স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করা যায় না। তবে তারা বেড়া দিয়ে ভিতরে স্থায়ী অবকাঠামোর কাজ করছে।তবে এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদে কেহ কোন অভিযোগ দেয়নি।

সরকারি সম্পত্তিতে অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের বিষয়ে জানতে কয়রা উপজেলার নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস কে একাধিকবার কল দিলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি,ইউএনও অফিসের কর্মচারী কল রিসিভ করে জানিয়েছেন ইউএনও আলোচনা সভায় ব্যস্ত আছেন।

Drop your comments:

Please Share This Post in Your Social Media

আরও বাংলা এক্সপ্রেস সংবাদঃ
© 2023 | Bangla Express Media | All Rights Reserved
With ❤ by Tech Baksho LLC