আজিজুর রহমান দুলালঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার টগরবন্দ ইউনিয়নের মধুমতি ভাঙন এলাকায় এক সময় মানুষের যাতায়াত ছিল কম। ওই এলাকার বেড়ি বাধের রাস্তারটি ছিল কাচা ও ছোট সেই রাস্তাটি পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বড় করে ইটের সলিং দিয়ে রাস্তা করায় এলাকাবাসী এই বর্ষা কালে সহজে যাতায়াত করতে পারছে। পাশ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতি হয়েছে।
জানা যায়, টিটা ফুলবাড়ি ¯সুইচ গেট থেকে গোপালপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ফুলবাড়িয়া সড়ক পর্যন্ত বেড়ি বাধের রাস্তাটি কাচা ও ছোট ছিল। সেখান থেকে ৩ শত ৫৬ মিটার রাস্তা ১০ফিট চওড়া করে সম্পন্ন করায় এলাকাবাসীর ভোগান্তি শেষ হয়েছে। সেই সাথে ঘিদাহ, গোপালপুর, কামারগ্রাম, দক্ষিণ ফুলবাড়িয়া ও নন্দীগ্রামসহ কয়েকটি গ্রামের সাথে কাশিয়ানী উপজেলার যাতায়াতের উন্নতি হলো। অল্প সময়ের মধ্যে এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত করতে পারবে এলাকাবাসী।
নন্দীগ্রামের বাসিন্দা ফিরোজ আলম বলেন,এই রাস্তাটি বড় ও চওড়া হওয়ার জন্য আমাদের চলাচলে অনেক ভালো হয়েছে। কাশিয়ানী বাজারে আমাদের ক্ষেতের সবজি নিয়ে সহজে বিক্রি করতে পারবো।
ঘিদাহ গ্রামের অংশ মন্ডল বলেন, আমাদের চলাচলের একমাত্র সড়কটি ইট দিয়ে নতুন করে তৈরি হওয়াতে বর্ষা কালের আমাদের চলাচলের ভোগান্তি শেষ হয়েছে। আমরা এ রাস্তা পেয়ে অনেক খুশি।
ঘিদাহ গ্রামের মুদি ব্যবসায়ী অংশ কীর্তণীয়া বলেন, নতুন রাস্তাটি আমাদের কাছে অনেক পাওয়া। অনেক ভালো মানের ইট দিয়ে রাস্তা করেছে।
রাস্তার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার মো.ইকবাল মোল্যা বলেন, সরকারি বাজেটে যে ভাবে চেয়েছে সেভাবে কাজ করেছি। আমাদের প্রতিষ্ঠান কখনো কাজে ফাঁকি দেয় না। আমরা সব সময় সুনামের সহিত কাজ করে থাকি। ওই অঞ্চলের লোকজন বলেছে রাস্তার কাজ অনেক ভালো হয়েছে। রাস্তা পেয়ে তারা অনেক খুশি হয়েছে এটা জেনে আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে।