শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য সময়োপযোগী শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করেছি। নতুন শিক্ষাক্রমে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে এ বছর যে বইগুলো গেছে সেগুলো পরীক্ষামূলকভাবে গেছে। এগুলো থেকে আমরা শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষাবিদদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নিচ্ছি। সে অনুযায়ী বছরব্যাপী এগুলোকে পরিমার্জন-পরিশীলন করা হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ আয়োজিত আজ শনিবার (১৪ জানুয়ারি) একুশ শতকে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ছাত্রসমাজের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এবার ষষ্ঠ, সপ্তম ও প্রথম শ্রেণিতে যে বইগুলো শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়েছে সেগুলোতে ভুল থাকতে পারে। বিষয়বস্তুর সঙ্গে কারও দ্বিমত, অস্বস্তি কিংবা আপত্তি থাকতে পারে, সেগুলো যেন আমাদের জানানো হয়। আগামী বছরগুলোতে সেগুলোর সংস্কার করবো।’
সময়োপযোগী শিক্ষাক্রম প্রণয়নের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় ১৭টি লক্ষ্য রয়েছে। তার মধ্যে ৪ নম্বর লক্ষ্য- শিক্ষা হচ্ছে সবকিছুর কেন্দ্রে। সেই শিক্ষার যদি আমরা মান অর্জন করতে পারি, তাহলে বাকি ১৬টির যে লক্ষ্য আছে সেগুলো অর্জন করা অনেক সহজ হবে।’