যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার এ মামলার রায়ের দিন ধার্য হতে পারে। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে হাজির হন অধ্যাপক ড. ইউনূস।
রেডিওটুডে জানায়, ২১ ডিসেম্বর ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার আদালতে এ মামলায় অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে মামলার আইনগত বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।
ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন মামলার আইনগত বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন। ওইদিন যুক্তি উপস্থাপন অসমাপ্ত অবস্থায় পরবর্তী শুনানির জন্য রোববার ধার্য করা হয়।
ওইদিন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছিলেন, মামলার সাক্ষীদের বর্ণনায় ড. ইউনূসসহ অন্যরা সংশ্লিষ্ট আছেন এমন কোনো বর্ণনা নেই। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ডকুমেন্ট নেই। মামলার আর্জিতেও আসামিরা অপরাধী বলে কোনো অভিযোগ উল্লেখ নেই। কোম্পানি আইন অনুযায়ী অপরাধ কোম্পানির হবে। কিন্তু এখানে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এ কারণে এ মামলা চলতে পারে না।
৬ ডিসেম্বর এ মামলায় আগামী ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শ্রম আদালতে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন আদালত। ওই দিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস সপ্তমবারের মতো শ্রম আদালতে হাজির হন।