মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে নিযুক্ত বাংলাদেশ কনস্যুলেটের ডেপুটি কনসাল শাহেদুল ইসলাম ও ঢাকায় অবস্থিত আমিরাত দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ আল হামুদির উদ্দ্যোগে পদক্ষেপ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
> বুর্জ খলিফায় (দুবাই) এবং অ্যাডনোক বিল্ডিং (আবু ধাবি)- এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি প্রদর্শন।
>আমিরাত এয়ারলাইনস এর পক্ষ স্থানীয় ভাষায় কতিপয় বাংলাদেশী কেবিন ক্রু দের স্বাগত বক্তব্য প্রদান ।
>জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী উদযাপন এর প্রতীক স্বরূপ ১৭ মার্চ এমিরেটস এয়ারলাইন্সে একটি পি এ ঘোষণা প্রদান।
>স্থানীয় ই কে ব্র্যান্ডের মিষ্টি/উপহার প্রদানের মাধ্যমে চেক- ইন কাউন্টারে যাত্রীদের স্বাগতম জানানো। >এম্ব্যাসি ও এমিরেটস এয়ারলাইন্সের স্থানীয় সহকর্মী,অংশীদার এবং কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কেক কাটার মাধম্যে জাতির পিতার জন্মদিন উদযাপন।
>২৬ মার্চ এমার কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বুর্জ খলিফা তে প্রদর্শনের উদ্যোগ নেয় তবে পি আর/এস এম টিম তা ক্যামেরায় ধারণ করবে এবং স্থানীয় চ্যানেলে সম্প্রচার করা হবে।
>ঢাকার স্থানীয় অরফানেজ (ঢাকা আহছানিয়া মিশন গার্লস অরফানেজ) এর সাথে ডিজিটাল মাধ্যমে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে কেক কাটা অনুষ্ঠান উদযাপন, হস্তশিল্প প্রদর্শন এবং আলোচনা সভা আয়োজন।
>যথাযথ আয়োজনের মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কিত চিত্রকল্পসমুহ প্রদর্শন।
>২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস চিত্রিত করার লক্ষ্যে ভূপ্রকৃতি নিয়ে তৈরীকৃত ফিল্ম প্রদর্শন অভিবাদন স্বরূপ।
>১৭ মার্চ এবং ২৬ মার্চের বোর্ডিং পাস এ উভয় দেশের পতাকা সংবলিত লোগো ডিজাইন করা।
>বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষ্যে একটি সহযোগী রেডিও/ব্রডকাস্ট/মিডিয়ার মাধ্যমে সপ্তাহব্যাপী প্রতিযোগিতার আয়োজন।
>ক্লোজ মিডিয়া পার্টনারদের “স্বাধীনতা দিবস” বা “জাতির পিতা”র অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছাসহ উপহার প্রদান।