![InShot_20220119_201604181](https://banglaexpressonline.com/wp-content/uploads/2022/01/InShot_20220119_201604181-scaled.jpg)
শাহ সুমন, বানিয়াচং থেকেঃ হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে পোল্ট্রি খামার দিয়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন ২ নম্বর উওর-পশ্চিম ইউনিয়নের জুয়েল মিয়া। জুয়েল মিয়া ও তার স্ত্রী সাংসারিক কাজের পাশাপাশি পোল্ট্রি মোরগের খামার করে।
তারা এই উদ্যোগের মাধ্যমে হচ্ছেন স্বাবলম্বী। জুয়েল মিয়া বানিয়াচং উপজেলার অন্তর্ভুক্ত ২নম্বর উত্তর -পশ্চিম ইউনিয়নের রাহাত উল্লা মিয়ার ছেলে। সরেজমিনে গিয়ে জুয়েল মিয়া ও স্ত্রী মাহমুদা আক্তার(২৬) এর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভাইরাসজনিত কারনে মুরগির খামারে অনেক মুরগি মারা যাওয়ার কারণে জুয়েলের পরিবার কিছুটা লোকসানের মধ্যে পরে যান।
সরকারি সহায়তা পেলে উপকৃত হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।অপরদিকে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর সরকারী ঋণ আরোও বেশি করে দেওয়া যেতে পারে। জুয়েলের খামারে দেখা যায় প্রায় ১৫০০টি পোল্ট্রি মুরগি পালন করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে খামারী জুয়েল মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ইচ্ছাশক্তি আর শ্রম দিয়েই দারিদ্র্যতার অবসান ঘটানো সম্ভব। যেকোনো পরিবারে স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে কাজ করলে দারিদ্র্যতা থাকেনা।
পরিবারে স্বচ্ছলতা চলে আসে। আমরা পোল্ট্রি খামার লাভ দিয়ে এখন একটি গরুর খামার তৈরি করতে পেরেছি। তিনি আরো বলেন,ভাইরাসজনিত কারনে খামারে অনেক মুরগি মারা যাওয়ায় আমরা এখন হতাশার মধ্যে রয়েছি। সরকারী সহয়তা ও ভর্তুকি পেলে আমরা অনেক উপকৃত হব।এ ব্যাপারে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জাফর ইকবাল চৌধুরী বলেন, মুরগি পালনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন তারা।যুব উন্নয়নের প্রশিক্ষণের পর ঋন নিয়ে তারা ব্যবসার পরিসর আরো বাড়াতে পারবেন।