June 9, 2023, 12:44 am
সর্বশেষ:
ঠাকুরগাঁয়ে অসহনীয় লোডশেডিং ও বিদ্যুৎখাতে দুর্নীতির প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন যেকোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন আলফাডাঙ্গায় রেস্টুরেন্ট “কিচেন-24”এর শুভ উদ্বোধন মৌলভীবাজারে জেলা বিএনপির বিদ্যুৎ অফিসের সামনে অবস্থান পাবনায় বিএনপির মিছিলে যুবলীগ-ছাত্রলীগের হামলা, আহত ১০ বাগেরহাটে সিআইডি পুলিশের অভিযানে দুই অনলাইন জুয়ারী গ্রেপ্তার বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইতালি বেনাপোলে ট্রান্সপোর্ট অফিসে বোমা বিস্ফোরণ, ৪টি হাত বোমা ও ৪টি ককটেল উদ্ধার, আটক ১ ‘আমি আট কেন্দ্রে ভোট ডাকাতি করেছি বলে আপনি উপজেলা চেয়ারম্যান’ মামলা চলা অবস্থায় বিদ্যালয়ের নিয়োগ সময়সূচি ঘোষণা

কক্সবাজারে আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শনে সেনাবাহিনী প্রধান

  • Last update: Saturday, May 7, 2022

রিমন মেহেবুব রোহিতঃ কক্সবাজারের খুরুশকুলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্মাণাধীন খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

শনিবার (৭ এপ্রিল) তিনি সরেজমিনে প্রকল্পটির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেন ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।

Advertisements

এ সময় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলম, অ্যাডহক কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালটেন্টের চিফ কনসালট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল এফ এম জাহিদ হোসেন, অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. মোশফেকুর রহমানসহ সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ও ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. ফখরুল আহসান উপস্থিত ছিলেন।

সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প। জলবায়ু উদ্বাস্তু ও বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কারণে ভূমিহীন ৩৮০৮টি পরিবারের পুনর্বাসন করা এ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য। প্রকল্পটি ২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের মূল কার্যক্রমের মধ্যে পাইল ফাউন্ডেশন দিয়ে ১১৯টি পাঁচ তলা ভবন নির্মাণ অন্যতম। এছাড়াও এ প্রকল্পের আওতায় ধর্মীয় উপাসনালয়, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, খেলার মাঠ এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থাসহ নানা সুবিধা নির্মাণ করা হচ্ছে।

সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কর্তৃক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী প্রধান নির্ধারিত সময়ে মানসম্মত নির্মাণকাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।

পরে তিনি ইনানী এবং মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন হিমছড়িতে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ঘুরে দেখেন, কাজের বর্তমান অগ্রগতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান, দেশের ভৌত অবকাঠামোগত নির্মাণে নিয়োজিত সবস্তরের সেনা সদস্যদের কার্যকরী ভূমিকা রাখায়, তাদের ধন্যবাদ জানান এবং ভূয়সী প্রশংসা করেন। ‘সমরে আমরা শান্তিতে আমরা’ এ মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের উন্নয়নে অগ্রগামী ভূমিকা রাখবে বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

Drop your comments:

Please Share This Post in Your Social Media

আরও বাংলা এক্সপ্রেস সংবাদঃ
© 2022 | Bangla Express | All Rights Reserved
With ❤ by Tech Baksho LLC